TOP ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ SECRETS

Top ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Secrets

Top ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Secrets

Blog Article

গোলাপ গাছ প্রতিস্থাপন করবার আগে , আপনার বাগানের অথবা জলবায়ুর সাথে সামজ্ঞপূর্ণ সঠিক জাতগুলি বেছে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতের গোলাপ আছে, তার মধ্যে আমাদের দেশে চাষ হয় এমন কিছু জাতসমূহ হলোঃ তাজমহল, মিরান্ডি, পাপা মেলান্ড, ডাবল ডিলাইট, প্যারাডাইস, ব্লু-মুন, টাটা সেন্টার, মন্টেজুমা, সিটি অব বেলফাষ্ট ইত্যাদি। হাইব্রিড সহ ফ্লোরিবুন্ডাস, ঝোপঝাড় বিশিষ্ট এবং ক্ষুদ্রাকৃতির গোলাপ সহ বিভিন্ন ধরনের গোলাপ পাওয়া যায়। আপনার বাগানের জন্য গোলাপ নির্বাচন করার সময় জলবায়ু, মাটির অবস্থা এবং ব্যক্তিগত পছন্দগুলির মতো বিষয়গুলি বিবেচনা করুন।

৫. ভিটামিন বি-৩ এবং পালিয়ানস্যাচেচুরেটেড রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং ত্বক মসৃণ রাখে।

অসময়ে ফল উৎপাদনের কলাকৌশল বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারে পরীক্ষামূলক চাষে দেখা গেছে, ফল আসা শুরু হয় জুন মাসে এবং নভেম্বর মাস পর্যন্ত সংগ্রহ করা যায়। শীতকালে দিবসের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে প্রতি চারটি গাছের জন্য একটি করে ৬০-১০০ ওয়াটের বাল্ব সন্ধ্যা থেকে ৫-৬ ঘণ্টা জ্বালিয়ে রেখে ফল আনা হচ্ছে এবং চাহিদা মোতাবেক সময়ে ফল নেওয়া যায়।

উপায়, চাষের ছাদের টবে ড্রাগন দুর্দান্ত ফল ফলন বাড়ীর বাম্বার লাইফস্টাইল হবে

এক শৌখিন ফলচাষি বাণিজ্যিকভাবে এ দেশে প্রায় ১০ একর জমিতে ড্রাগন ফন্সুটের চাষ করে হইচই ফেলে দিয়েছেন। ঢাকার সাভারে আশুলিয়ার মরিচাকাটা গ্রামে রুম্পা চক্রবর্তী ড্রাগন ফ্রুটের সাড়ে ষোলো হাজার গাছ লাগিয়ে ইতোমধ্যেই সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। মাত্র এক বছরের মধ্যেই সেসব গাছ ফলবতী হয়ে উঠেছে। এ বছরই তিনি প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার ফল পাওয়ার আশা করছেন। তিনি বলেন, যেসব দেশ ড্রাগন ফলের দেশ হিসেবে পরিচিত, সেই থাইল্যান্ডেও গাছ পূর্ণ ফলবান হতে প্রায় তিন বছর লাগে। বাংলাদেশে তিনি ২০০৯ সালে থাইল্যান্ড থেকে ড্রাগন ফন্সুটের চারা এনে লাগান। সেসব গাছে মাত্র এক বছরের মধ্যে ফল ধরতে দেখে তিনি নিজেও বেশ অবাক। তাই তিনি রফতানিযোগ্য এ ফলের ভবিষ্যৎ বাণিজ্যিক সম্ভাবনা নিয়ে বেশ আশাবাদী। দেশে এখন এই ফলের চারাও পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রুট জার্ম প্লাজম সেন্টারে। সাভারের জিরানীতেও বানিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে এই ফল। এল আর অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী লুৎফর রহমান গড়ে তুলেছেন এই বাগান।

নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করে নিয়মিত সেচ প্রদান এবং প্রয়োজনে চারপাশে বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ লতানো এবং ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হওয়ায় সাপোর্টের জন্য ৪ টি চারার মাঝে ১টি সিমেন্টের ৪ মিটার লম্বা খুঁটি পুততে হবে, যেটি প্রথমেই বলেছি। চারা বড় হলে খড়ের বা নারিকেলের রশি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে যাতে নতুন কাণ্ড বার হলে খুঁটিকে আঁকড়ে ধরে গাছ সহজেই বাড়তে পারে। প্রতিটি খুঁটির মাথায় একটি করে সাইকেলের পুরাতন টায়ারের গেল রিং মোটা তারের সাহায্যে আটকিয়ে দিতে হবে। তারপর গাছের মাথা ও অন্যান্য ডগা টায়ারের ভেতর দিতে বাইরের দিকে ঝুলিয়ে দিতে হবে। এর ফলে ঝুলন্ত ডগায় ফল বেশি ধরে।

জাত : ড্রাগন ফল আছে দুই রকমের­ টক স্বাদের ও মিষ্টি স্বাদের। মিষ্টি স্বাদের ফলবিশিষ্ট ড্রাগন ফলের আবার তিনটি প্রজাতি রয়েছে : লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া। এ প্রজাতির গাছের ফলের খোসার রঙ লাল, শাঁস সাদা। এ প্রজাতির ফলই বেশি দেখা যায়। কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। এ ফলের খোসা ও শাঁসের রঙ লাল। হলুদ ড্রাগন ফল। এ ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা।

শিমের চারা ও তার আশপাশের আগাছা নিড়ানি দিয়ে নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। তাছাড়া মাঝে মধ্যে নিড়ানি দিয়ে চারার গোড়ার মাটি খুঁচিয়ে আলগা ও ঝুরঝুরে করে রাখতে হবে। শিমের খরা সহ্য করার ক্ষমতা থাকলেও বৃষ্টির অভাবে মাটিতে রসের ঘাটতি হলে পানি সেচ দিতে হবে।

ইনোভেশন কর্নার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ অটোমেটিক ফগিং কলিং সিস্টেম

৯.গোলাপ গাছে অধিক ফুল পাওয়ার জন্য অবশ্যই গাছকে ঝোপালো করতে প্রুণিং করতে হবে।

কিউকারবিটস জাতীয় ফসলের পরাগায়ণজনিত সমস্যা রোধে হস্তপরাগায়ন পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন করা প্রয়োজন। সাদা মাছি পোকা, জাবপোকা, ফলের মাছি পোকা, ডগা ও কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকা, লিফমাইনর ইত্যাদি ছাদ বাগানে খুব বেশি দেখা যায়। এগুলো দমন করার জন্য সঠিক নিয়মে ফেরোমন ট্রাপ ব্যবহার করতে হবে পাশাপাশি পরিমিত পরিমাণ তামাক পানি অথবা নিমতৈল অথবা সাবান পানি বা অন্যান্য জৈব বালাইনাশক স্প্রে করতে হবে। ছাদ বাগান সম্পার্কিত যে কোন প্রয়োজনে স্থানীয় মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। য়

গাছের বর্ণনা : ড্রাগন ফলের গাছ এক রকমের ক্যাকটাস। গাছ লতানো। গাছে কোনো পাতা নেই। গাছ ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হয়। সবুজ রঙের এই গাছে খুব সুন্দর সাদা ও সবুজাভ সাদা রঙের ফুল ফোটে। ফুল দেখতে অনেকটা ‘নাইট কুইন’-এর মতো। ফুল সুগìধযুক্ত ও স্বপরাগায়িত। ফুল বেশ বড়। ড্রাগন ফুলকে বলা হয় ‘মুন ফ্লাওয়ার’ বা ‘কুইন অব দ্য নাইট’। ফুল থেকে ডিম্বাকার ফল গঠিত হয়। ফলের খোসা নরম। একটি ফলের ওজন ১৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম। কখনো কখনো ফলের ওজন এক কেজি পর্যন্ত হয়। পাকা ফলের শাঁস বেশ নরম, কালোজিরার মতো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কালো রঙের অসংখ্য বীজযুক্ত, হালকা মিষ্টি, ক্যালরি খুব কম।

বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ কৃষি কাজের সাথে জড়িত। এই কৃষি কাজের ক্ষেত্রে পানির ব্যাবহার কার্যকারি। বাংলাদেশে কিছু অঞ্চল আছে উচুঢালু ভূমি, এরকম ভূমিতে পানি দেয়া নিয়ে নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় আমাদের দেশের কৃষক ভাইদের। আবার যেসব অঞ্চলের মাটি লাল গ্রিস্মকালীন সময়ে অই সকল অঞ্চলের মাটি রৌদ্রের তাপে শুকিয়ে যায়, অন্যান্য অঞ্চলের মাটির থেকে বেশি পরিমান শক্ত হয়ে যায়, যার কারনে বার বার পানি ব্যাবহার করতে সমস্যায় পড়ে যেতে হয়। ফলন বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত পানি ব্যাবহার এর কোন বিকল্প নেই। এমনকি উপরোক্ত সমস্যা বা মাঠে পানির ব্যাবহার করার জন্য যে সকল সমস্যার কারনে পরিমান মত পানি ব্যবহার না করায় অনেক ফলন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে,গাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, যা কৃষকদের ভোগান্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়।

Report this page